শিক্ষামূলক ছোট গল্প
বাবা তার মেয়েটিকে বললেন-
“মা, আমার হাত ধর
তাহলে তুমি নদীতে পড়বেনা”।
বাচ্চা মেয়েটি উত্তর
দিল-“না বাবা, তুমি আমার হাত
ধর”।
বাবা তার ছোট
মেয়েকে নিয়ে গ্রামের নদীর
উপর তৈরি বাশের সাঁকো পার
হচ্ছিলেন।
বাবা বাচ্চা মেয়েটির জন্য ভয়
পাচ্ছিলেন, তিনি ছোট
বাবা অবাক
হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,
আমি তোমার হাত ধরলে পার্থক্য
টা কোথায় মা! তুমি আমার হাত
ধরলেও যা, আমি তোমার হাত
ধরলেও তাই।
“অনেক বড় পার্থক্য বাবা!”
বাচ্চা মেয়েটি এবার উত্তর দেয়।
“যদি আমি তোমার হাত
ধরি এবং সাঁকো পার
হতে গিয়ে আমার কিছু ঘটে,
তাহলে আমি ভয় পেয়ে তোমার
হাত ছেড়ে দিতে পারি। কিন্তু
যদি তুমি আমার এই হাতটা ধর,
আমি নিশ্চিতভাবেই জানি যাই
ঘটুক না কেন তুমি আমার হাত
কোনো অবস্থাতেই ছাড়বেনা!”
…বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা জিনিস
টাই এমন,
যে এটা কখনো কোনো অবস্থাতেই
কিনতে পাওয়া যায়না,
শেখা যায়না বা অধিকারে আনা যায়না।
এটা বহুদিনের
অধ্যাবসায়ে ধীরে ধীরে অর্জন
করা যায়।
দুদিনের পরিচয়েই কারো কাছ
থেকে শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাস
আশা করাটা ভুল এবং বোকামীর
পরিচয়। এগুলো রেডিমেড
জিনিস নয় যে বাজারে গেলাম
আর কিনে নিয়ে এলাম। সম্পর্ক
কে নিয়মিত
পরিচর্যা এবং ব্যক্তির কর্ম,
মুল্যবোধ ও নৈতিকতার
প্রকাশভঙ্গীর মাধ্যমে বিশ্বাস
এবং শ্রদ্ধা অর্জিত হয়।
“মা, আমার হাত ধর
তাহলে তুমি নদীতে পড়বেনা”।
বাচ্চা মেয়েটি উত্তর
দিল-“না বাবা, তুমি আমার হাত
ধর”।
বাবা তার ছোট
মেয়েকে নিয়ে গ্রামের নদীর
উপর তৈরি বাশের সাঁকো পার
হচ্ছিলেন।
বাবা বাচ্চা মেয়েটির জন্য ভয়
পাচ্ছিলেন, তিনি ছোট
বাবা অবাক
হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,
আমি তোমার হাত ধরলে পার্থক্য
টা কোথায় মা! তুমি আমার হাত
ধরলেও যা, আমি তোমার হাত
ধরলেও তাই।
“অনেক বড় পার্থক্য বাবা!”
বাচ্চা মেয়েটি এবার উত্তর দেয়।
“যদি আমি তোমার হাত
ধরি এবং সাঁকো পার
হতে গিয়ে আমার কিছু ঘটে,
তাহলে আমি ভয় পেয়ে তোমার
হাত ছেড়ে দিতে পারি। কিন্তু
যদি তুমি আমার এই হাতটা ধর,
আমি নিশ্চিতভাবেই জানি যাই
ঘটুক না কেন তুমি আমার হাত
কোনো অবস্থাতেই ছাড়বেনা!”
…বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা জিনিস
টাই এমন,
যে এটা কখনো কোনো অবস্থাতেই
কিনতে পাওয়া যায়না,
শেখা যায়না বা অধিকারে আনা যায়না।
এটা বহুদিনের
অধ্যাবসায়ে ধীরে ধীরে অর্জন
করা যায়।
দুদিনের পরিচয়েই কারো কাছ
থেকে শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাস
আশা করাটা ভুল এবং বোকামীর
পরিচয়। এগুলো রেডিমেড
জিনিস নয় যে বাজারে গেলাম
আর কিনে নিয়ে এলাম। সম্পর্ক
কে নিয়মিত
পরিচর্যা এবং ব্যক্তির কর্ম,
মুল্যবোধ ও নৈতিকতার
প্রকাশভঙ্গীর মাধ্যমে বিশ্বাস
এবং শ্রদ্ধা অর্জিত হয়।
Comments
Post a Comment