Posts

Showing posts from April, 2017

জেনে নিন ... অথবা মূর্খতার দরুণই নিজের হাত কোনো দাজ্জালের হাতে সঁপে দিতে পারেন ..

Image
বেচারা অন্ধকারের যাত্রী নিজের চোখে যখন সরল-সঠিক পথ দেখতে পায় না, তখন মূর্খতার দরুণই নিজের হাত কোনো দাজ্জালের হাতে সঁপে দিয়ে তার অনুসরণ করতে আরম্ভ করবে এবং সে তাকে পথভ্রষ্ট করে কোথা হতে কোথা নিয়ে যাবে তার কোনো ঠিক ঠিকানা থাকবে না। তার নিজের তাতে আলো নেই এবং সে নিজে পথের রেখা দেখতে ও চিনে চলতে পারে না বলেই তো সে এতবড় বিপদের সম্মুখীন হয়েছে। কিন্তু তার কাছে যদি আলো থাকে, তবে সে পথও ভুলবে না, আর অন্য ক েউও তাকে গোমরাহ করে বিপথে নিয়ে যেতে পারবে না। এ কারণেই ধারণা করে নিতে পারেন যে, ইসলাম সম্বন্ধে অজ্ঞ হওয়া এবং পবিত্র কুরআনের উপস্থাপিত বিধান ও হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রদত্ত শিক্ষা ভাল করে না জানা মুসলমান ব্যক্তির পক্ষে কতবড় বিপদের কথা! এ অজ্ঞতার কারণে সে নিজেও পথভ্রষ্ট হতে পারে এবং অপর কোনো দাজ্জালও তাকে বিপদগামী করতে পারে। কিন্তু যদি তার কাছে জ্ঞানের আলো থাকে তবে যে জীবনের প্রত্যেক ক্ষেত্রে এবং প্রতি ধাপে ইসলামের সরল পথ দেখতে পাবে। প্রতি পদেই কুফরি, গোমরাহী, পাপ, জ্বেনা, হারামী প্রভৃতি যেসব বাঁকা পথ ও হারাম কাজ সামনে আসবে, তা চিনতে এবং তা হতে বেঁচে থাকতে

আপনি কি জানেন..... জাকির নায়েক সম্বন্ধে সাঈদী সাহেব কি বলেছে??

Image
বসে বসে জাকির নাযেক স্যারের লেকচার শুনছিলাম। এ সময় পরিচিত একজন আসলেন। উনাকে ও শুনতে অনুরোধ জানালাম। যখন শুনলো জাকির নায়েকের লেকচার. দেরি না করেই বলে উঠলেন.. না শুনবো না! কেনো শুনবেন না? আমি উনার লেকচার শুনি না..! খুব আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞাস করলাম কেনো শুনেন না? উনি টাই ব্যাবহার করে!!!ইসলামে টাই ব্যাবহার করা জায়েজ নাই!!হাবী জাবী আরো অনেক কথা। যদিও পরিচিত লোকটি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে না!আর তার মাথার মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছে.. ইসলামে টাই ব্যাবহার করা জায়েজ নাই!! বুঝলেন তো শয়তান কত বড় কৌশলী!!! তার পর জানতে চাইলাম.... কে বলেছে টাই ব্যাবহার করা জায়েজ নাই??? জবাব দিলেন.. আছে অনেক বড় বড় হুজুর। বুঝতে আর বাকী নেই ও টাই সমন্ধে কিছুই জানে না.. তাকে কেউ ড়াঃ জাকির নাযেক সম্পর্কে ভুল বুঝিয়েছে।তাই টাইয়ের বিষয়টা এড়িয়ে গেলাম। আচ্ছা আপনি কি দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেবকে চিনেন? জি চিনি খুব ভাল একজন মানুষ। তিনি অনেক জ্ঞানী মানুষ। অনেক বড় মাপের আলেম।তিনি ইসলাম সমন্ধে অনেক কিছুই জানেন। সারা বাংলাদেশে উনার মত আলেম আছে কি না সন্দেহ আছে।রীতিমতো সাঈদী সাহেবের প্রশংসা করায়। আমি অনেকটা আশাস্ত হলাম। তাকে দিয়ে ক

💢একটি আশ্চর্য ঘটনাঃ আল্লাহর পক্ষে সবই সম্ভব♨

Image
মক্কার এক কিশোর, যিনি তখনও যৌবনে পদার্পণ করেননি। কুরাইশ গোত্রের এক সর্দার 'উকবা ইবন আবু মু'ইতের একপাল ছাগল নিয়ে তিনি মক্কার গিরিপথগুলোতে চরিয়ে বেড়াতেন। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন সকালে উঠে 'উকবার ছাগলের পাল নিয়ে বের হয়ে যেতেন আর সন্ধ্যায় ফিরতেন। একদিন এ কিশোর ছেলেটি দেখতে পেলেন, দু'জন বয়স্ক লোক, যাদের চেহারায় আত্মমর্যাদার ছাপ বিরাজমান, দূর থেকে তাঁর দিকেই এ গিয়ে আসছেন। তাঁরা এত পরিশ্রান্ত ও পিপাসার্ত ছিলেন যে, তাঁদের ঠোঁট ও গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল। নিকটে এসে লোক দু'টি সালাম জানিয়ে বললেন, 'বৎস! এ ছাগলগুলি থেকে কিছু দুধ দুইয়ে আমাদেরকে দাও। আমরা পান করে পিপাসা নিবৃত্ত করি এবং আমাদের শুকনা গলা একটু ভিজিয়ে নেই।' ছেলেটি বললেনঃ 'এ আমার দ্বারা সম্ভব নয়। ছাগলগুলি তো আমার নয়। আমি এগুলির রাখাল ও আমানতদার মাত্র।' লোক দু'টি তার কথায় অসন্তুষ্ট হলেন না, বরং তাদের মুখ মন্ডলে এক উৎফুল্লতার ছাপ ফুটে উঠলো। তাঁদের একজন আবার বললেনঃ 'তাহলে এমন একটি ছাগী আমাকে দাও যা এখনো পাঁঠার সংস্পর্শে আসেনি।' ছেলেটি নিকটেই দাঁড়িয়ে থাকা একটি ছোট্ট ছাগীর দিকে ইশারা করে

গান বা মিউজিক মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায় যেভাবে ...

Image
ছোট্ট একটা বাচ্চা, বয়স দুই কি তিন, বীরদর্পে হাটা দিল রাস্তা পার হবে বলে। তুমি পিছন থেকে ধরে ফেললে। সে যতই দাবী করুক সে সব গাড়ি চেনে এবং সে দেখেশুনে পার হতে পারবে তুমি কি তাকে ছেড়ে দেবে? সে এবার যদি বলে রাস্তা তো পার হবার জন্যেই তবুও কি তুমি তাকে ছেড়ে দেবে? আমি হলে ছাড়তামনা। কারণ হয়ত সে পার হতেও পারে কিন্তু সম্ভাবনা বেশি যে সে পড়ে যাবে বা খুব জোরে চলা একটা ট্রাকের সাথে ধাক্কা খাবে। এমনও হতে  পারে বাচ্চাটাকে বাচাঁতে গিয়ে একটা গাড়ি হার্ডব্রেক করলো আর সেটা উলটে গেল। ব্যস্ত রাস্তা হলে তো কথাই নেই সেটাকে পিছন থেকে আরো কয়েকটা গাড়ি ধাক্কা মারবে। এ সব কিছুই যে হবে এমন কথা নেই কিন্তু হওয়ার সম্ভাবনা বেশি কারণ দু’তিন বছরের একটা শিশুর নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই। সে যতই দাবী করুক তার সামর্থ্যের কথা - আসলে তার সেটা নেই এবং সে সেটা জানেনা। আমরা মানুষেরা আসলে এই ছোট্ট বাচ্চাটার মত আমরা ভাবি আমরা জানি আমাদের জন্য কি ভাল; আসলে জানিনা। সুর আসলে কি? খেয়াল করলে দেখা যাবে এটা আসলে সা, রে, গা, মা, পা, ধা, নি - এ সাতটা নোটের অসংখ্য পারমুটেশন-কম্বিনেশন। কিভাবে সাজালে এটা মনকে ছুঁয়ে যাবে তা খুব

হতাশ না হয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।

কোনো কারণে কষ্ট পেলে আমরা প্রায় সময়েই হতাশ হয়ে বলি, 'হে আল্লাহ! আমি কেন? হোয়াই মি? এত কষ্ট আমাকেই কেন দিচ্ছো?' অভিমান এক প্রকার। আপনাকে একটি পুরানো ঘটনা বলি। হয়ত আপনার চিন্তা-ধারা পাল্টাবে না, তবে মনে হবে কখনো কখনো এই ঘটনার কথা। * আর্থার অ্যাশ নামে একজন লিজেন্ডারি টেনিস প্লেয়ার ছিলেন। এই ছেলেটির রক্তে একদিন এইডস নামক মরনব্যাধীর ভাইরাস এইচ.আই.ভি পজিটিভ ধরা পরে। ইনফেক্টেড ব্লাড নেবার কারণে তাঁর শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে। * সারা পৃথিবী জুড়ে টেনিস প্রিয় লোকজন এবং ভক্তরা তাকে সমবেদনা ও ভালোবাসা জানিয়ে চিঠি পাঠায়। তন্মধ্যে একটি ছিলো প্রশ্ন। "কেন আল্লাহ তায়ালা তোমাকেই বেছে নিলেন এমন একটি খারাপ রোগের জন্য? হোয়াই?" * আর্থার অ্যাশ তাঁর সেই প্রিয় ভক্তকে জবাবে লিখেছিলেনঃ 'সারা পৃথিবী থেকে পাঁচ কোটি শিশু টেনিস খেলতে শুরু করে। তার মধ্য থেকে পঞ্চাশ লক্ষ খেলা শিখতে পারে। পাঁচ লক্ষ পারে পেশাদার খেলা শিখতে। ওর মধ্য থেকে পঞ্চাশ হাজার আসে সার্কিটে। পাঁচ হাজার পৌঁছায় গ্র্যান্ড স্লামে। পঞ্চাশ জন আসে উইম্বল্ডনে। চার জন সেমিফাইনালে। দুই জন মাত্র ফাইনাল

অনুপ্রেরণা...

Image
--"তুমি কি জানো ... আমি এসএসসিতে গণিতে মাত্র ৪৫ পেয়েছিলাম? এইচএসসি পরীক্ষায় ইংরেজিতে শুধু পাস নম্বরটা পেয়েছিলাম?" --"😯" --"তারপর ... কোনো পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই নি ... বাবা বাসা থেকে টাকা-পয়সা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলো ... ফুটপাতে, রেলস্ট্যাশনে অনেক রাত কাটিয়েছি ...জিয়া উদ্দ্যানে বিশটাকার ভাত খেয়েছি ... সেই সময়টায় আমার ভালোবাসার মানুষটাও ছেড়ে চলে গিয়েছিল আমাকে ... কোনরকম সাপোর্টই ছিলো না ... শুনছো? --"শুনছি ..." --"আমার কি সেই সময়টায় সুইসাইড করাটাই স্বাভাবিক ছিলো না? তবু দেখো আজ চার বছর পরেও আমি বেঁচে আছি ... আর বেঁচে আছি বলেই আজ আমি সফল ..." --"আপনার Depression হয় নিয়ে কখনো?" --"হ্যাঁ হয়েছে ... কিন্তু একটা কথা মনে রাখবে ... Depression দেখিয়ে বেড়ানোর জিনিস নয় ... দেখানোর জিনিস হচ্ছে Positivity ... কারণ দুটো জিনিসই কিন্তু মানুষকে Influence করে ... তুমি যদি কাউকে Influence করতে চাও, Positivity দেখানোই ভালো ..." . "তুমি পড়াশোনায় ভালো নও ... ম্যাথ পারো না ... ইংরেজি গ্রামার বোঝো না ... ত