হতাশ না হয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
কোনো কারণে কষ্ট পেলে আমরা প্রায় সময়েই হতাশ হয়ে
বলি, 'হে আল্লাহ! আমি কেন? হোয়াই মি? এত কষ্ট
আমাকেই
কেন দিচ্ছো?' অভিমান এক প্রকার। আপনাকে একটি
পুরানো ঘটনা বলি। হয়ত আপনার চিন্তা-ধারা
পাল্টাবে না, তবে মনে হবে কখনো কখনো এই ঘটনার
কথা।
*
আর্থার অ্যাশ নামে একজন লিজেন্ডারি টেনিস
প্লেয়ার ছিলেন।
এই ছেলেটির রক্তে একদিন এইডস নামক মরনব্যাধীর
ভাইরাস
এইচ.আই.ভি পজিটিভ ধরা পরে। ইনফেক্টেড ব্লাড নেবার
কারণে তাঁর শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে।
*
সারা পৃথিবী জুড়ে টেনিস প্রিয় লোকজন এবং ভক্তরা
তাকে
সমবেদনা ও ভালোবাসা জানিয়ে চিঠি পাঠায়। তন্মধ্যে
একটি ছিলো
প্রশ্ন। "কেন আল্লাহ তায়ালা তোমাকেই বেছে নিলেন
এমন
একটি খারাপ রোগের জন্য? হোয়াই?"
*
আর্থার অ্যাশ তাঁর সেই প্রিয় ভক্তকে জবাবে
লিখেছিলেনঃ 'সারা
পৃথিবী থেকে পাঁচ কোটি শিশু টেনিস খেলতে শুরু করে।
তার
মধ্য থেকে পঞ্চাশ লক্ষ খেলা শিখতে পারে। পাঁচ লক্ষ
পারে
পেশাদার খেলা শিখতে। ওর মধ্য থেকে পঞ্চাশ হাজার
আসে
সার্কিটে। পাঁচ হাজার পৌঁছায় গ্র্যান্ড স্লামে। পঞ্চাশ
জন আসে
উইম্বল্ডনে। চার জন সেমিফাইনালে। দুই জন মাত্র
ফাইনালে
আসতে পারে শেষ পর্যন্ত।
*
যখন আমি তার মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম, তখন
শিরোপা
হাতে নিয়ে আল্লাহ'কে জিজ্ঞেস করিনি, "আমাকে
কেন
বেছে নিলেন এই চ্যাম্পিয়ন হবার জন্য এত মানুষের মধ্য
থেকে? হোয়াই মি আল্লাহ?
*
আজ কষ্টের বেলায় কি আমার অধিকার আছে তাঁর কাছে
জানতে
চাওয়া, হোয়াই মি? আমি কেন আল্লাহ? কেন আমাকেই
তোমার
বেছে নিতে হল এই খারাপ রোগের জন্য? যখন আমায় কিছু
দিয়েছিলেন তিনি তখনতো আমি তাঁকে প্রশ্ন করিনি,
কেন দিলে
আল্লাহ?'
*
তিনিই ভালো জানেন কেন আমাদের আনন্দ দেন আর
কষ্টে
দোলান। তিনি যাহা জানেন, আমরা তা জানিনা। তিনি
আমাদের বুদ্ধির
অগম্য স্তরের বুদ্ধিমত্তা। সুতরাং হতাশা নয়। হতাশা
বুদ্ধিনাশ করে।
আর, "Future is very unpredictable". ভবিষ্যৎ কেউ জানেনা।
*আল্লাহ যা করেন আপনার আমার ভালোর জন্যই করেন।
সুতরাং হতাশ না হয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
বলি, 'হে আল্লাহ! আমি কেন? হোয়াই মি? এত কষ্ট
আমাকেই
কেন দিচ্ছো?' অভিমান এক প্রকার। আপনাকে একটি
পুরানো ঘটনা বলি। হয়ত আপনার চিন্তা-ধারা
পাল্টাবে না, তবে মনে হবে কখনো কখনো এই ঘটনার
কথা।
*
আর্থার অ্যাশ নামে একজন লিজেন্ডারি টেনিস
প্লেয়ার ছিলেন।
এই ছেলেটির রক্তে একদিন এইডস নামক মরনব্যাধীর
ভাইরাস
এইচ.আই.ভি পজিটিভ ধরা পরে। ইনফেক্টেড ব্লাড নেবার
কারণে তাঁর শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে।
*
সারা পৃথিবী জুড়ে টেনিস প্রিয় লোকজন এবং ভক্তরা
তাকে
সমবেদনা ও ভালোবাসা জানিয়ে চিঠি পাঠায়। তন্মধ্যে
একটি ছিলো
প্রশ্ন। "কেন আল্লাহ তায়ালা তোমাকেই বেছে নিলেন
এমন
একটি খারাপ রোগের জন্য? হোয়াই?"
*
আর্থার অ্যাশ তাঁর সেই প্রিয় ভক্তকে জবাবে
লিখেছিলেনঃ 'সারা
পৃথিবী থেকে পাঁচ কোটি শিশু টেনিস খেলতে শুরু করে।
তার
মধ্য থেকে পঞ্চাশ লক্ষ খেলা শিখতে পারে। পাঁচ লক্ষ
পারে
পেশাদার খেলা শিখতে। ওর মধ্য থেকে পঞ্চাশ হাজার
আসে
সার্কিটে। পাঁচ হাজার পৌঁছায় গ্র্যান্ড স্লামে। পঞ্চাশ
জন আসে
উইম্বল্ডনে। চার জন সেমিফাইনালে। দুই জন মাত্র
ফাইনালে
আসতে পারে শেষ পর্যন্ত।
*
যখন আমি তার মধ্য থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম, তখন
শিরোপা
হাতে নিয়ে আল্লাহ'কে জিজ্ঞেস করিনি, "আমাকে
কেন
বেছে নিলেন এই চ্যাম্পিয়ন হবার জন্য এত মানুষের মধ্য
থেকে? হোয়াই মি আল্লাহ?
*
আজ কষ্টের বেলায় কি আমার অধিকার আছে তাঁর কাছে
জানতে
চাওয়া, হোয়াই মি? আমি কেন আল্লাহ? কেন আমাকেই
তোমার
বেছে নিতে হল এই খারাপ রোগের জন্য? যখন আমায় কিছু
দিয়েছিলেন তিনি তখনতো আমি তাঁকে প্রশ্ন করিনি,
কেন দিলে
আল্লাহ?'
*
তিনিই ভালো জানেন কেন আমাদের আনন্দ দেন আর
কষ্টে
দোলান। তিনি যাহা জানেন, আমরা তা জানিনা। তিনি
আমাদের বুদ্ধির
অগম্য স্তরের বুদ্ধিমত্তা। সুতরাং হতাশা নয়। হতাশা
বুদ্ধিনাশ করে।
আর, "Future is very unpredictable". ভবিষ্যৎ কেউ জানেনা।
*আল্লাহ যা করেন আপনার আমার ভালোর জন্যই করেন।
সুতরাং হতাশ না হয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
Comments
Post a Comment